Biomedical Engineering
  • Home
  • Undergraduate
    • Prospective students
    • BME Subject Review
    • Goals and outcomes
    • Program information
    • Laboratories of BME
  • Graduate
  • Research
  • Faculty
  • News & Events
    • BME News
    • Events
  • About
  • Contact us
Search
  • Home
  • Undergraduate
    • Prospective students
    • BME Subject Review
    • Goals and outcomes
    • Program information
    • Laboratories of BME
  • Graduate
  • Research
  • Faculty
  • News & Events
    • BME News
    • Events
  • About
  • Contact us

Subject Review: Biomedical Engineering (BME)

 

২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থী বন্ধুরা ,

রচনামূলক ও ব্যবহারিক পরীক্ষাগুলো সুষ্ঠূভাবে সম্পন্ন করতে পারায় প্রথমেই তোমাদের অভিনন্দন জানাই। তোমরা জানো যে, এখন তোমাদের কঠিন ভর্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হবে। তোমরা যারা বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তারা অনেকেই হয়তো ইতোমধ্যে মনস্থির করে ফেলেছো, ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল নাকি বিশ্ববিদ্যালয়- কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিবে। সেই প্রসঙ্গেই্ আজ কিছু কথা বলব।

তোমরা যারা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চাও, তাদের কাছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) একটা স্বপ্নের মত। কিন্তু বুয়েটে অনার্স লেভেলে যে ১২টা সাব্জেক্টে পড়ার সুযোগ আছে, তার অনেকগুলো সম্পর্কেই হয়তো তোমরা বিস্তারিত কিছু জানো না। ঠিক একইভাবে বুয়েটে ২০১৫ সালে সংযোজিত নতুন সাবজেক্ট বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (বিএমই) নিয়েও তোমাদের মনে আছে অনেক জিজ্ঞাসা। তোমাদের সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার ক্ষুদ্র প্রয়াস থেকেই আমাদের এই রিভিউ লেখা।

 

বিএমই কি: এই প্রশ্নটার উত্তর অনেকভাবে দেওয়া যায়। এক বাক্যে বলতে গেলে সেটা হচ্ছে, “Application of Engineering knowledge in the living body”, অর্থাৎ বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং হলো চিকিৎসাবিদ্যা ও জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে প্রকৌশলবিদ্যার বিভিন্ন নীতির প্রয়োগ। এখানে মূলত Human Being নিয়েই বেশি কথাবার্তা হয়।তাই সহজ ভাবে বলা যায়, বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং হলো প্রকৌশল বিদ্যার সেই শাখা যা চিকিৎসাবিদ্যা আর প্রকৌশলের মধ্যকার বিরাজমান পার্থক্যকে  কমিয়ে এনে একটা ইন্টার ডিসিপ্লিনারি ইউনিট হিসাবে স্বাস্থ্যসেবা, রোগনির্ণয় পদ্ধতি, শারীরিক জটিলতা দূর করা এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন প্রভৃতি লক্ষ্যে কাজ করে।

 

বিএমই তে কি পড়ানো হয়: মূলত অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টগুলোর জ্ঞানকে এক্সটেন্ড আর মডিফাই  করে এখানে পড়ানো হয়। যেমন ধরো, সিভিল বা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ যেমন বলবিদ্যা (Mechanics) পড়ানো হয়, এখানে বেসিক Mechanics পড়ানোর পাশাপাশি সেই জ্ঞানকে হিউম্যান বডিতে অ্যাপ্লাই করে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য পড়ানো হয় Biomechanics । একটা উদাহরণ দেই, উচ্চ মাধ্যমিকে তোমরা জীববিজ্ঞানে Lever এর শ্রেণিবিভাগ পড়েছো। কোন Bone আর Joint মিলে কোন ধরনের লিভার তৈরি করে সেগুলো হয়তো বুঝে বা না বুঝে মুখস্থ করেছো। কিন্তু BME এর সাথে Zoology or Medical এর Difference টাই এখানে। বিএমই তে আমাদের ওই শ্রেণিবিভাগ মুখস্থ করতে হয় না, বরং কোন লিভার কী পজিশনে ইউজ করলে দ্রুত বা সহজে কাজ হবে সেগুলো পড়ানো হয়, কোন পজিশনে এক্সারসাইজ করলে টর্কের সর্বোচ্চ  ভ্যালু পাওয়া যাবে আর দ্রুত ওজন কমবে সেগুলো পড়ানো হয়। অর্থাৎ হিউম্যান বডিকে একটা ফিজিক্যাল বা মেকানিক্যাল সিস্টেমের সাথে তুলনা করে তার বাস্তব ও জীবনমুখী প্রয়োগই বিএমই এর আলোচ্য বিষয়।

 

Biomechanics এর মত ঠিক একইভাবে অ্যাপ্লিকেশননির্ভর বিভিন্ন সাব্জেক্ট যেমন-Biosignal Processing, Bioelectricity, Biomaterials, Biofluid Mechanics, Biomedical Instrumentation, BioMEMS, Lab-On- A-Chip Device, Medical Imaging, Biosensor and Body Sensor Networks, Biodevices and Control, Tissue Engineering and Regenerative Medicine, Neural Engineering, Rehabilitation Engineering, Healthcare Management, Microfluidics, Numerical Methods and Statistics, Embedded Systems and Interfacing, Electrical and Electronic circuits, Basic Biochemistry, Engineering Drawing and Designing কোর্স পড়ানো হয়ে থাকে। তবে ৪ বছরে ১৫৭.৫০ ক্রেডিটের মধ্যে মাত্র ৬ ক্রেডিটে এনাটমি আর ফিজিওলজিও পড়ানো হয় (যদিও মেডিক্যালের মত সব টপিকে সমান গুরুত্ব না দিয়ে বিএমই এর বিশেষ প্রয়োজনীয় টপিকগুলোতেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়)। আর নরমাল ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ তো আছেই। সাথে আছে  প্রোগ্রামিংও যা কিনা Bioinformatics এ বেশ কাজে লাগে।

 

সুতরাং বুঝতেই পারলে, বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ প্রচলিত অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং ফিল্ড এর মতো বিষয়গুলোই পড়ানো হয় এবং হিউম্যান বডিতে অ্যাপ্লিকেশন-নির্ভর এই ইঞ্জিনিয়ারিং এ একই সাথে এতে বেশ কয়েকটা ইঞ্জিনিয়ারিং ফিল্ডের সমন্বয় ঘটেছে।

বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ কী: এ প্রসঙ্গে আমাদের দেশের অনেক মানুষের এক ভুল ধারণা আছে। অধিকাংশ মানুষ মনে করে থাকেন বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মেডিকেল ইকুয়েপমেন্টের রক্ষণাবেক্ষণ ও অপারে্টিং। সত্যি কথা বলতে এটা বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের খুব সামান্য একটি অংশ মাত্র। বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা মূলত রোগ নিয়ে গবেষণা, মেডিকেল ইকুয়েপমেন্টের উন্নয়ন, রোগ নির্ণয়ের নতুন ও কার্যকর পদ্ধতি আবিষ্কার, আর্টিফিশিয়াল প্রসথেটিক্স ডিজাইনিং, উন্নত ড্রাগ ডেলিভারি, ন্যানোবায়োটেকনোলজি, বায়োমেট্রিক্স, বায়োইনফরমেটিক্স, বায়োরোবোটীক্স তৈরি ও পরিচালনা এবং চিকিৎসাক্ষেত্রের সামগ্রিক মানোন্নয়নে কাজ করেন।

 

বিএমই কাদের নেওয়া উচিত: অ্যাকচুয়ালি এটা সবাই পড়তে পারে। অবশ্য বুয়েটে বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টা পেতে হলে ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে বায়োলজিতে অন্তত GPA 4.00 থাকতে হয়।   তোমরা অনেকে আছো যারা বায়োলজি পছন্দ কর না। তাদের উদ্দেশ্যে, এখানে বায়োলজি বলে আহামরি কিছু নেই, যা আছে তা হল শুধু এনাটমি আর ফিজিওলজি-তাও অতটা ডিটেইলস এ নয়। কেবলমাত্র যে টপিকগুলো জানা দরকার সেগুলোই পড়ানো হয়- মাত্র ৩ ক্রেডিটের দুটি কোর্সে । আর উপরেও বলেছি,আবারো বলছি- বিএমই মোটেই মেডিক্যালের মত মুখস্থ নির্ভর কোনো বিষয় না, বরং হিউম্যান বডিতে অ্যাপ্লিকেশন-নির্ভর ইঞ্জিনিয়ারিং।

 

বাংলাদেশে বিএমই: বিগত ১০ বছরে আন্ডারগ্র্যাড এজুকেশনের নতুন এবং “মোস্ট টকড অ্যাবাউট” সাবজেক্টগুলোর মধ্যে একটি হল বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। বর্তমান বিশ্বে হিউম্যান হেলথ সেক্টরে টেকনোলজির ক্রমবর্ধমান ব্যবহার ও প্রয়োগের ফলে সাব্জেক্টিভিটি স্ট্রেংথের দিক থেকে নতুন এই বিষয়টার জনপ্রিয়তার গ্রাফ ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী। তাই বহির্বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও বর্তমানে BUET, KUET, MIST, JUST, Islamic University (Kushtia) ও সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয় এ বিএমই এর আন্ডারগ্রাজুয়েট কোর্স চালু করা হয়েছে।

আমাদের বুয়েটে বিএমই এর সকল কোর্সের জন্য পর্যাপ্ত ক্লাস্রুম এবং ল্যাব ফ্যাসিলিটি ইতোমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। আন্ডারগ্র্যাড লেভেলে ৩টা রানিং ব্যাচ (এইচএস সি ২০১৫,২০১৬,২০১৭) রয়েছে এবং অক্টোবর ২০১৯ থেকে প্রথম M.Sc. কোর্সও ইস্যু করা হয়েছে।

 

বিএমই তে পরে ভবিষ্যতে কি করব: এই প্রশ্নটা যে কারো মাথায় এই আসা স্বাভাবিক (অভিজ্ঞতা বলে, সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন এখানেই আসে)। যাই হোক, ব্যাপারটাকে আমরা দেশীয় ক্ষেত্র ও বিদেশের পারস্পেক্টিভ- এই দুইভাবে চিন্তা করতে পারি।

 

দেশীয় দিক চিন্তা করলে, দেশের প্রতিটা সরকারি মেডিক্যাল কলেজে একজন বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের পোস্ট আছে। অথচ দেশে এখন পর্যন্ত একজনও গ্র্যাজুয়েটেড বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার না থাকায় অনেকক্ষেত্রে সেই পোস্টটা ফাঁকা রেখেই হাসপাতালের কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। একজন গ্র্যাজুয়েট বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তাই দেশের সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোতে চাকরির সুযোগ। এছাড়া স্কয়ার, অ্যাপোলোর মত অন্যান্য স্বনামধন্য বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগোনস্টিক সেন্টারেও কাজের ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে কিনা স্যালারিটা আরও বেশি।

 

দেশের আরেকটা বড় ফিল্ড হলো ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টর। ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে যারা রিসার্চ করেন, তাদের কাজের একটা বিশাল অংশ জুড়ে থাকে ড্রাগ ডেলিভারি (শরীরের ভিতরে ড্রাগ বা মেডিসিন কিভাবে যাচ্ছে এবং তা হিউম্যান বডির দ্বারা কিভাবে absorb হচ্ছে)। আর বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদেরও পড়াশুনা বা গবেষণার একটা বড় অংশ কাটে ড্রাগ ডেলিভারি নিয়ে কাজ করে। তাই দেশীয় ঔষধ শিল্পে বেশ একটা বড় জায়গা হতে পারে একজন বিএমই গ্র্যাজুয়েটের। এছাড়া সরকার কর্তৃক পরিচালিত বিভিন্ন রিসার্চ প্রোগ্রামেও রিসার্চার হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। সুযোগ রয়েছে আর্মি ইঞ্জিনিয়ারিং কোরে বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করার।

 

এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান দেশে মেডিক্যাল ডিভাইস তৈরি বা আমদানি করে সেখানেও ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ ধরো, Siemens, Hitachi Ltd, JMI Group, ABC Ltd, Transmed Ltd, Medtronic Ltd. ইত্যাদি- যারা কিনা বায়োমেডিক্যাল গ্র্যাজুয়েটদের চাকরি দিতে মুখিয়ে আছে।

 

দেশে সম্ভবত সবচেয়ে বড় সুযোগটা হচ্ছে Entrepreneur বা উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ। যেহেতু এখনো দেশে মেডিক্যাল ডিভাইস তৈরির চেয়ে আমদানিই বেশি হচ্ছে- সেক্ষেত্রে দেশে যদি শিল্প প্রতিষ্ঠান তৈরি করা সম্ভব হয়, তবে তা দেশের প্রেক্ষাপটে Pioneer হিসেবেই গণ্য হবে এবং দেশও আমদানি নির্ভরতা থেকে বাঁচবে।

 

এখন আসা যাক বিদেশের পারস্পেক্টিভে। এখানে প্রথমে আসবে রিসার্চ ফিল্ড কেমন? সত্যি বলতে বায়োমেডিক্যালের মত রিসার্চ ফিল্ড খুব কম বিষয়েরই আছে। তাই রিসার্চের জন্য ফান্ডিং বা প্রফেসর খুঁজে পাওয়া অন্যান্য বিষয়ের মত দুঃসাধ্য নয়। স্পেসিফিক্যালি BME,BUET এর সাথে বিভিন্ন দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং হচ্ছে বা ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। যার ফলে উচ্চশিক্ষায় ও গবেষণায় এই সেক্টর থেকে ছাত্রছাত্রীদের সেখানে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

আর বিদেশে চাকরির বাজার? সেটা লার্জেস্ট গ্রোয়িং ফিল্ড হিসেবে ইতিমধ্যে সবার নজর কেড়েছে। একটু ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করলেই এ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এই সেক্টরে গ্রোথ রেট প্রায় ২৩ শতাংশ। আর স্যালারিটাও বেশ লোভনীয়।

 

অনেকটা গল্প করার মত করেই বলে ফেলা হল অনেক কথা। তবে এর মধ্যেই যা বলার বলে দেয়া হয়েছে। এখানে খুব কঠিন কিছু ইঞ্জিনিয়ারিং টার্ম ইউজ করে তোমাদের Lure করা যেত, কিন্তু করব না, এমনভাবে লেখা হয়েছে যেন সবাই সহজে বুঝতে পারো। তোমাদের সামনে আমাদের এই সাব্জেক্টটাকে কতটুকু রিপ্রেজেন্ট করতে সক্ষম হয়েছি জানি না। তাও আশা করি ভালোবাসার এই সাব্জেক্টটা তোমাদের সংস্পর্শে আরো সম্মৃদ্ধ হোক। বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের সফল উদ্ভাবনের মাধ্যমে সকল শারীরিক  প্রতিবন্ধকতাকে জয় করার এই  বিশ্বব্যাপী অগ্রযাত্রায় তোমাদের মতো তরুণরা বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করুক এবং নেতৃত্ব দিক- এই কামনায় ভালোবাসার এই বিষয়টিতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি স্বপ্ন বিলাসী সকল ভবিষ্যত বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের।

তোমাদের প্রতি শুভকামনা রইল। আশা করি দেখা হবে।

 

-Farhan Muhib (BME’15)

-Biswarup Goswami (BME’15)

-Meemnur Rashid (BME’15)

-Wahidur Rahman Rafsan (BME’15)

-Nusrat Binta Nizam (BME’15)

-Shams Nafisa Ali (BME’16)

 

Department of Biomedical Engineering

Bangladesh University of Engineering and Technology (BUET)

Biomedical Engineering

Contact Info

  • Department of BME
    10th Floor, ECE Building, West Palashi, Dhaka-1205.

  • Telephone+(880 2) 55167100 Ext. 6596

  • email headbme@bme.buet.ac.bd

Flickr Gallery

  • IMG_9879
  • 27448356100_04115f9344_o
  • 27692514246_effee578aa_o
  • 27726390875_2dc19c6fbd_o
  • 27692535846_8dd776dcd6_o
  • 27651795621_46a4dfbc0c_o
  • 27651793641_19794f64cf_o
  • 27651786911_2c2c79f519_o
  • 27448390880_f6d50252ab_o
  • 27726420705_a5b140d549_o
  • 27115919423_eb3ffbb435_o
  • 27692535576_3696571609_o

News & Events

  • Uncategorized
    BME Team SIPO Wins 2nd Prize in the Johns Hopkins Healthcare Design Competition 2019
    April 28, 2019 0Comments
View All Blogs

Quick links

BUET Home
BIIS Home
BUET Webmail
BUET Central Library
Registrar office file tracker
BME Facebook page
BME Undergraduate Syllabus
BME Post-graduate Syllabus

© BME BUET

Follow us